সেন্টার ফর ইসলামিক ইকোনমিক্স বাংলাদেশ

বসুন্ধরা, ঢাকা

 
পৃষ্ঠপােষক

আল্লামা মুফতী মুহাম্মদ তকী উছমানী সাহেব (দাঃবাঃ)

শায়খুল হাদীছ ও নায়েবে সদর, দারুল উলুম করাচী, পাকিস্তান।

প্রতিষ্ঠাতা

ফকীহুল মিল্লাত মুফতী আব্দুর রহমান সাহেব (রহ.)
প্রতিষ্ঠাতা : মারকাযুল ফিকরিল ইসলামী বাংলাদেশ, বসুন্ধরা, ঢাকা। ও জামিয়াতুল আবরার বংলাদেশ, রিভারভিউ, কেরানীগঞ্জ, ঢাকা
সাবেক চেয়ারম্যান: ইসলামী ব্যাংকসমূহের কেন্দ্রীয় শরীয়াহ বাের্ড শরীয়াহ সুপারভাইজারী কমিটি, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লি: বাংলাদেশ।
শরীয়াহ সুপারভাইজারী কমিটি, আলআরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লি: বাংলাদেশ।

 
 

সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ও পরিচিতি

সেন্টার ফর ইসলামিক ইকোনমিক্স বাংলাদেশ বসুন্ধরা, ঢাকা ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশ বসুন্ধরা ঢাকার প্রতিষ্ঠান | রাজধানী ঢাকার প্রাণকেন্দ্র গুলশান বারিধারা সংলগ্ন ঐতিহ্যবাহী বসুন্ধরা আবাসিক প্রকল্পের মনােরম। পরিবেশে অবস্থিত মারকাযুল ফিকরিল ইসলামী বা ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশ উচ্চতর ইসলামী শিক্ষার ব্যতিক্রমধর্মী এক অনন্য প্রতিষ্ঠান যা ৫ শাওয়াল ১৪১১হিজরী মােতাবেক ৫ মে ১৯৯১ ইংরেজী সনে দেশের শীর্ষস্থানীয় ওলামায়েকেরাম ও বুযুর্গানে দ্বীনের পরামর্শে এবং মুহিউসসুন্নাহ হযরত মাওলানা শাহ আবরারুল হকু সাহেব হারদুয়ী (রহ:) এর পৃষ্ঠপােষকতায় ফক্বীহুল মিল্লাত মুফতী আব্দুর রহমান (রহ.) প্রতিষ্ঠা করেন

ইসলামী অর্থনীতি বিভাগ চালু :  সাম্রাজ্যবাদী শাসনামলের দীর্ঘ কয়েক শতাব্দী যাবৎ মুসলমানদেরকে ইসলামের মূল শিক্ষা থেকে বিচ্ছিন্ন রাখা হয়েছিল ইসলামের দুটি মৌলিক বিষয় মুআমালাত (দৈনন্দিন লেনদেন) এবং মুআশারাত (সামাজিক ব্যবস্থা) এর ক্ষেত্রে ইসলামী শিক্ষার প্রয়ােগিক দিকও সম্পূর্ণরূপে মুসলমানদের মাঝে উপেক্ষিত ছিল। ফলে এর শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের কোন ক্ষেত্রই বাকী ছিল না। এই কারণে বাস্তব প্রেক্ষাপটে মুসলিম জাতির অর্থনৈতিক ও সামাজিক ব্যবস্থা বিভিন্ন নিষিদ্ধ ও অগ্রায্য নীতির ভিত্তিতেই প্রতিষ্ঠিত হয়। যেমন রিবা বা সুদ অর্থনীতির মানদন্ডে পরিণত হয়ে যায় যা ইসলামে হারাম বা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।

নিকট অতীতে অর্থনৈতিক ও সামাজিক জীবনে সলামী শিক্ষার প্রয়োগ ও বাস্তবায়নের প্রয়ােজনীয়তা সম্পর্কে সমগ্র মুসলিম দুনিয়ার বিশেষ একটি গন্ডিতে অনেকটা সচেতনতা ও আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে তাদেরই প্রত্যাশা ও প্রচেষ্টায় ইসলামী ব্যাংকিং ও ফাইন্যান্স বিশ্বময় প্রবৃদ্ধি অর্জনে বিশেষ নজীর স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে। পুরাে দুনিয়ার প্রধান প্রধান ব্যাংকগুলােতে গ্রাহকদের সামনে শরীআহ ভিত্তিক বিভিন্ন প্রস্তাবনা পেশ করা হচ্ছে গ্রাহকসমাজে সমাদৃতও হচ্ছে  

বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তর মুসলিম দেশ। হিসেবে দৈনন্দিন লেনদেন ও সমাজ ব্যবস্থায় শরীয়াহ ভিত্তিক আবেদন পূরণে আলেম ওলামাদের যে চেষ্টা প্রয়াস আবশ্যক ছিল তা একেবারে শূন্যের কোটায়। বললে অত্যুক্তি হবে না। এমনি এক সন্ধিক্ষণে উপমহাদেশের সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব শায়খুল হাদীছ ফিল আরব ওয়াল আজম ফক্বীহুল মিল্লাত হযরত মুফতী আব্দুর রহমান (রহ.) ইসলামী অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স এর একটি উচ্চতর গবেষণা কেন্দ্র স্থাপনের প্রত্যাশা লালন করে আসছিলেন। এই মহান প্রত্যাশা পূরণে দীর্ঘ দিন থেকে জগতখ্যাত ইসলামী অর্থনীতিবিদ প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন মুফতী মুহাম্মদ তকী উছমানী সাহেব। (দা:বা:) এর সাথে তাঁর আলাপ আলােচনা ও পরামর্শও অব্যাহত ছিল আল্লাহ পাকের উপর ভরসা করে হযরত ফক্বীহুল মিল্লাত (রহ.) গত ১৪২৬ হিজরী মােতাবেক ২০০৫ইংরেজী সনে নিজ প্রতিষ্ঠিত ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারে উচ্চতর ইসলামী অর্থনীতি বিভাগ চালু করে প্রাথমিকভাবে দীর্ঘ দিনের প্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটাতে সক্ষম হন। এই বিভাগের অধীনে ইসলামী অর্থনীতির উপর নিয়মিত শিক্ষা, প্রশিক্ষণ চলতে থাকে বেশ কবার এর অধীনে ভারত পাকিস্তানের অর্থনীতিবিদ বড় বড় আলেম ওলামার উপস্থিতিতে বিশেষ বিশেষ সেমিনার ও প্রশিক্ষণ কোর্সও অনুষ্ঠিত হয়

সেন্টার ফর ইসলামিক ইকোনমিক্স বাংলাদেশপ্রতিষ্ঠা:  ইসলামী অর্থনীতির বিশালায়তন ক্ষেত্রপটের দিকে লক্ষ্য করে হযরত ফক্বীহুল মিল্লাত (রহ.) ইসলামী অর্থনীতি বিভাগকে একটি স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠানের রূপ দেওয়ার প্রয়ােজনীয়তা অনুধাবন করেন তীব্রভাবে। 

আল্লাহ তাআলার শােকর গত ২০০৯ সনে বসুন্ধরা গ্রুপের মাননীয় চেয়ারম্যান সাহেব সেন্টার ফর ইসলামিক ইকোনমিক্সএর নামে বসুন্ধরা আবাসিক প্রকল্পেই এক বিঘা অতিমূল্যবান জমি ওয়াকফ করেন। এ থেকে হযরত ফক্বীহুল মিল্লাত (রহ.) এর ইসলামী অর্থনীতির উচ্চতর গবেষণার স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান স্থাপনের দীর্ঘ দিনের লালিত স্বপ্ন ও প্রত্যাশা বাস্তব রূপ পেতে আরম্ভ করে উক্ত জমিতে গত ১০ জুলাই ২০০৯ইং রােজ শুক্রবার বাদ জুমা দেশের বড় বড় আলেম ওলামার উপস্থিতিতে সেন্টার ফর ইসলামিক ইকোনমিক্সএর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এই মহান উদ্যোগ ব্যাপকভাবে বাস্তবায়নের জন্য হযরত আল্লামা মুফতী মুহাম্মদ তকী উছমানী সাহেবের সাথে পরামর্শপূর্বক ১৪৩০ হিজরীতে দেশের কয়েক জন উদীয়মান আলেমকে ইসলামী অর্থনীতির উপর আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষন গ্রহণের জন্য দারুল উলুম পাকিস্তান প্রেরণ করেন। এই বিশেষ কোর্স গ্রহণান্তে তারা দেশে প্রত্যাবর্তনের পর ১৪৩০ হিজরীর শাওয়াল মাস তথা ১লা অক্টোবর ২০০৯ইং রােজ বৃহস্পতিবার থেকে সেমি পাকা ঘরে সেন্টার ফর ইসলামিক ইকোনমিক্সের নিয়মতান্ত্রিক শিক্ষাবর্ষের কার্যক্রম চালু।

সেন্টার ফর ইসলামিক ইকোনমিক্স এর প্রয়ােজনীয় প্রকল্পসমূহ:
১। দ্বিতল মসজিদ নির্মাণ = ৮০ x ৬০ = ৯৬০০ বর্গফুট ।
 ২। চার তলা বিশিষ্ট ছাত্রাবাস নির্মাণ = ১৩০ x ৩৫= ২২৭৫০বর্গফুট।
৩। চার তলা বিশিষ্ট শিক্ষা ভবন, লাইব্রেরী ও কনফারেন্স হল নির্মাণ = ৯০ X ৩৫=১২৬০০বর্গফুট ।
অত্র প্রতিষ্ঠানের ব্যায় নির্বাহ পদ্ধতি

আমাদের দেশের দ্বীনি প্রতিষ্ঠানসমূহ সচরাচর মুসলিম সমাজের আর্থিক অনুদানে পরিচালিত হয়ে থাকে । ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার এবং সেন্টার ফর ইসলামিক ইকোনমিক্সও এর ব্যতিক্রম নয়। তবে ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরার প্রতিষ্ঠালগ্নে মুহিউসসুন্নাহ হযরত শাহ আবরারুল হক হারদূয়ী (রহ:)। হযরত ফকীহুল মিল্লাত (রহ.)-কে বলেন, এমনভাবে অনুদান চাওয়া উচিত নয়, যাতে করে মানুষ লজ্জা ও ব্রিতবােধ করে। তবে কেবল প্রতিষ্ঠানের চলমান অবস্থা, লক্ষ্য, উদ্দেশ্য, কার্যক্রম ও ভবিষ্যত পরিকল্পনাসমূহ এমনভাবে উপস্থাপন করা যেতে পারে, যেন কারাে কাছে এর চেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ণ কোন পরিকল্পনা না থাকলে অত্র প্রতিষ্ঠানের সার্বিক সহযােগিতায় অবশ্যই এগিয়ে আসে।
অতএব কর্তব্যরত শিক্ষকবৃন্দ ও ষ্টাফদের বেতন-ভাতা, শিক্ষানবিস ছাত্রদের খানা, ভরণ পােষণ, মসজিদ ও ছাত্রাবাস নির্মাণ বাবদ খরচ ও অপরাপর প্রয়ােজনীয় প্রকল্পসমূহ বাস্তবায়নে যে কোন ধর্মপ্রাণ মুসলমান ভাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিতে পারেন।

যােগাযােগ
মুফতি শাহেদ রহমানী
সিইও : সেন্টার ফর ইসলামিক ইকোনমিক্স বাংলাদেশ
বসুন্ধরা বারিধারা, ঢাকা।

ফোন ও ফ্যাক্স
০০৮৮-০২৮৮৪৫১৩৮ মােবাইল: ০০৮৮- ০১৮১৫৫১৫৯৬০, ০১৮১২৩৫৭৫২২
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট : ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশ।
অ্যাকাউন্ট নং ০২০১১২০১৬৯০১
আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লি:
বনানী শাখা, ঢাকা।

সেন্টার ফর ইসলামিক ইকোনমিক্স এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃ

১. সেন্টার ফর ইসলামিক ইকোনমিক্স-এর লক্ষ্য হচ্ছে ব্যবসায়িক, আর্থিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবেশকে শরীয়াহ দিকনির্দেশনার বাস্তব প্রয়ােগের উপযােগী করতে একটি গতিশীল সংস্থা হিসেবে কাজ করা।
২. দেশের আর্থিক, ব্যাংকিং ও সঠিক তাকাফুলের সার্বিক খাতকে শরীয়াহ নীতিমালা বাস্তবায়নের উপযােগী করে তুলতে একটি ব্যাপক ভিত্তিক ফোরাম গঠন করা ।
৩. জনসাধারণের মাঝে ইসলামের সুদমুক্ত অর্থনৈতিক ব্যবস্থার সুযােগ সুবিধা বৃদ্ধি করে ইসলামী অর্থনীতি, ব্যাংকিং ও সঠিক তাকাফুল খাতের চাহিদা সৃষ্টি করা।
৪. তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক গবেষণার ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার মাধ্যমে উদ্ভূত চাহিদা পূরণ করা, যাতে অর্থনীতি, ব্যাংকিং ও বীমার ক্ষেত্রে শরীয়াহ। নীতিমালা প্রয়ােগের মডেল ও ম্যাথডের (পদ্ধতি) বিকাশ ঘটানাে যায় ।
৫. বিভিন্ন ব্যবসায়িক ও আর্থিক খাতে প্রচলিত প্র্যাকটিসের বিষয়ে আলিমদের ব্যবহারিক দিকনির্দেশনার জন্য প্ল্যাটফর্ম দাঁড় করানাে। এখান থেকে আর্থিক ও ব্যবসায়িক খাতে শরীয়াহ ভিত্তিক পেশাজীবীদের চাহিদা পূরণ করা।
৬. শরীয়াহভিত্তিক ব্যাংকারদের একটি টীমের প্রশিক্ষণ ও উন্নয়নে কাজ করা যাতে তারা বর্তমানের সুদী ব্যাংকিং ব্যবস্থাকে সুদমুক্ত ইসলামী ব্যাংকিং খাতে রূপান্তরের লক্ষ্যে ‘চেইঞ্জ এজেন্টস’ হিসেবে ভূমিকা পালন করতে পারেন ।
৭. বিশ্বব্যাপী ইসলামী অর্থনীতির সাথে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে তথ্য সংগ্রহ, প্ৰণালীবদ্ধ ও প্রচার করার উদ্দেশ্যে একটি তথ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা ।

আমাদের কার্যক্রম 

নিমােক্ত পাঁচটি কার্যক্রম যথাযথভাবে ও সম্মিলিত প্রচেষ্টার ভিত্তিতে পরিচালনা করাই সেন্টার ফর ইসলামিক ইকোনােমিকস্ (CIE) এর লক্ষ্য : 

১. শিক্ষা: 

(ক) দেশের বৃহত্তর মুসলিম জনগােষ্ঠীর ব্যাপক শরয়ী চাহিদা পূরণে তরুন ও যােগ্য আলেমদের একটি টিম তৈরীর লক্ষে “তাখাসসুস ফী ফিকহিল মুআমালাত” নামে দু’বছর মেয়াদী একটি বিশেষ কোর্স চালু করা । 

উক্ত কোর্সে ভর্তির যােগ্যতা: 

ভর্তির জন্য আগ্রহী প্রার্থীকে অবশ্যই কওমী মাদরাসা থেকে দাওরায়ে হাদীছ প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হতে হবে । ১৫ জাগতিক শিক্ষা তথা বাংলা, ইংরেজী ভাষা ও অংকে প্রাথমিক জ্ঞান থাকতে হবে ।

“তাখাসসুস ফিল ফিকহ” কোর্স উত্তীর্ণদেরকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে । 

(খ) অর্থনীতি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সেক্টর বিশেষত: ব্যাংকিং ক্ষেত্রে কর্মরত ব্যক্তিবর্গের যােগ্যতা উন্নয়নের জন্য শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ সুবিধা প্রদান । অংশগ্রহণকারীদের প্রয়ােজনের ভিত্তিতে নিয়মিত বিভিন্ন কোর্স, সেমিনার, কর্মশালা, কনফারেন্স আয়ােজন, প্রশিক্ষণের বিষয়সমূহ থেকে যাতে অন্যরাও উপকৃত হয় সে জন্য সেমিনার, কর্মশালা, কনফারেন্সের কার্যক্রম প্রকাশ এবং প্রশিক্ষণের বৈষয়িক উন্নয়নের মাধ্যমে এ জাতীয় সুবিধা প্রদান করা হবে।

২. গবেষণা:

ব্যবসা ও ফাইন্যান্স ক্ষেত্রে চলমান বিভিন্ন অনৈসলামিক কার্যকলাপ চিহ্নিত করে ওলামায়ে কেরাম  ও ব্যবসা/ ফাইন্যান্স ক্ষেত্রে পারদর্শী ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে যথার্থ গবেষণার মাধ্যমে উক্ত সমস্যার প্রয়ােগিক ইসলামী বিকল্প উদ্ভাবন।

৩. জনসচেতনতা বৃদ্ধি 

বিভিন্ন প্রচারমাধ্যম ব্যবহার করে সাধারণ জনগণ বিশেষত: ব্যবসা ক্ষেত্রে জড়িত ব্যক্তিবর্গের মধ্যে অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স বিষয়ে ইসলামের মহান শিক্ষার প্রচার ও প্রসার । 

৪. ব্যবসায়িক সম্প্রদায় ও রেগুলেটরী কর্তৃপক্ষসমূহকে  সংগঠিত করার চেষ্টা: 

‘ একদিকে সরকারী রেগুলেটরী কর্তৃপক্ষের সাথে সম্পর্ক রেখে বিকল্প ইসলামিক ফাইন্যান্সিয়াল ইনিষ্ট্রমেন্ট বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে সংঘবদ্ধ করা এবং অন্যদিকে ইসলামী অর্থনৈতিক ও ব্যবস্থা বাস্তবায়নের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করা।

৫. পরামর্শ সহায়তা:

সামগ্রিক ব্যবসা ক্ষেত্রে ইসলামী শরীআহ পরিপালনের স্বার্থে ওলামা ও সমসাময়িক আর্থিক বিষয়ে পারদর্শী ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে একটি টিমের মাধ্যমে ব্যক্তি বা ব্যবসায়িক প্রাতিষ্ঠানকে ইসলামী ফাইন্যান্স বিষয়ে পেশাগত পরামর্শ প্রদান ।